
প্রকল্পের সারসংক্ষেপ
GenZ Agro-এর গো-খাদ্য প্রজেক্ট হলো একটি হালাল ও স্বচ্ছ বিনিয়োগ উদ্যোগ, যা পশুপালন খাতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ—গবাদি পশুর খাদ্য উৎপাদনকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ ও ছাগল পালনসহ অন্যান্য পশুপালন প্রকল্পে উচ্চমানের খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে এই খাতকে আরও টেকসই ও লাভজনক করে তুলছে।
অংশগ্রহণকারী কৃষক/উদ্যোক্তা
২ জন অভিজ্ঞ উদ্যোক্তা সরাসরি গো-খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছেন। তারা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণ করে থাকেন, যা পশুর দ্রুত বৃদ্ধি ও সুস্থতা নিশ্চিত করে।
কাজের ধাপসমূহ
কাঁচামাল সংগ্রহ: উচ্চমানের ভুট্টা, ধান কুঁড়া, খৈল ও অন্যান্য উপকরণ সংগ্রহ।
উৎপাদন প্রক্রিয়া: আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পশুখাদ্য তৈরি।
প্যাকেজিং ও সংরক্ষণ: মানসম্মত প্যাকেজিং ও দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণের ব্যবস্থা।
সরবরাহ চেইন: অংশীদার খামার ও বাজারে গো-খাদ্য বিতরণ।
বিনিয়োগ ও লাভের অংশীদারিত্ব
এই প্রকল্পে বিনিয়োগকারীরা বাৎসরিক ২০%–২৩% (এক্সপেক্টেড) ব্যাংকপ্রফিট রিটার্ন পাবেন। রিটার্ন নির্ভর করবে বাজার চাহিদা, উৎপাদন খরচ ও বিক্রয় মূল্যের ওপর।
বিশেষ সুবিধা
সম্পূর্ণ ভেরিফাইড ও স্বচ্ছ বিনিয়োগ ব্যবস্থা।
বছরে দুইবার গো-খাদ্য উৎপাদন কেন্দ্র ভিজিটের সুযোগ।
হালাল ও শরিয়াহসম্মত বিনিয়োগ গ্যারান্টি।
অন্যান্য পশুপালন প্রকল্পের সাথে সমন্বিত ব্যবসায়িক সুবিধা।
প্রকল্পের লক্ষ্য ও প্রভাব
গো-খাদ্য প্রজেক্ট পশুপালন খাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট সেক্টর, যা খামারীদের খাদ্য খরচ কমানো, উৎপাদনশীলতা বাড়ানো এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য স্থিতিশীল রিটার্ন নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। একই সঙ্গে এটি দেশের পশুপালন খাতকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে।
লস রিস্ক, ঝুঁকি ও প্রতিকার
- প্রাকৃতিক দুর্যোগঃ গো-খাদ্য প্রজেক্টে প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব মোকাবিলার জন্য শক্তিশালী কাঠামো ও বিকল্প সরবরাহ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এর ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া ও সরবরাহ চেইন ধারাবাহিকভাবে সচল থাকে।
- বাজারে দামের ওঠানামাঃ বাজারে খাদ্যশস্যের দামের পরিবর্তন নিয়ন্ত্রণে GenZ Agro-এর অভিজ্ঞ ও দক্ষ টিম কাজ করে। সঠিক সময়ে কাঁচামাল সংগ্রহ ও কৌশলগত পরিকল্পনার মাধ্যমে স্থিতিশীল উৎপাদন খরচ বজায় রাখা হয়।




